পোষ্টের ছবিটি হচ্ছে, আজকে বেথেলহেমের ১টি চার্চে যীশুর জন্মের স্মৃতি স্মরণের ব্যবস্হাপনার: ছবিতে খৃষ্টানদের ট্রেডিশানেল আস্তাবলে যীশুর জন্মের গল্পকে সমসাময়িক করা হয়েছে গাজা গণহত্যার সাথে মিল রাখার জন্য। এখানে চার্চের সামনে একটি ভাংগা বাড়ির ধ্বংসাবশেষের ইটপাথরের মাঝে নবজাত যীশুকে শুয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। শিক্ষি্তদের ধর্ম আজকের বিশ্বকে চিত্রায়িত করতে পারে: ইহাতে রাজনীতি, সমাজনীতি, ন্যায়, অন্যায়কে প্রকাশের সুযোগ আছে, দরকার মগজের।

আজকে গাজায় নতুন ক্রুসেড (১৯৪৮-১৯২৩) চলছে, ইহা মুসলমান ও ইহুদীদের মাঝে; মধ্যযুগের ক্রসেড (১০৯৫- ১২৯১ ) ছিলো মুসলমান ও খৃষ্টানদের মাঝে। উভয় যায়গায় মুসলমানেরা আছে। গত ক্রসেড ঘটেছিলো যেরুসালমে ও উহার আশপাশের যায়গা নিয়ে, এবারও সেখানে। আগেরবার ছিলো: ঢাল, তলোয়ার, বর্শা, ঘোড়া, তাঁবু; এবার থাকছে M-16, F-29, রকেট, মিসাইল, যুদ্ধজাহাজ, স্নাইপার, ড্রোন, টানেল।

উপরের ছবিতে, গত ক্রুসেডের লোকজন মুসলমানদের কষ্টের সময় পাশ দাঁড়াচ্ছে; ইহা হলো শিক্ষার সুফল; একমাত্র সুশিক্ষাই মানব জাতিকে এ্তটুকু এনেছে; যারা শিক্ষিত তারাই ভালোভাবে বেঁচে থাকার সুযোগ পাবে; বাকীরাও বাঁচবে; তবে, তাদের জীবন অনেক কষ্টকর হতে পারে।